সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০১৪

জীবনের সুখের জন্য

রান্নাঘরটা বেশ বড় বিদিশা পেঁয়াজ বটিতে পাতলা করে কাটছেও মেঝের উপর বসে আছে হাঁটুর নিচে বটির গোরাটা চাপাচিত্ত সামনে বসে রসুনের খোসা ছাড়াচ্ছেবিদশা এমনভাবে বসে আছে যে ওর ছোট নাইটি ওর মাংসল থাইয়ের অনেকটা উপরে ওঠানোবেশ কিছুটা থাইয়ের অংশ বেরিয়ে আছে ওই ভাবে বসায়চিত্তর দিকে লক্ষ্য করলামও রসুন ছাড়াচ্ছে ঠিকই কিন্তু ওর চোখ মাঝে মাঝে মিতার মাংসল থাইয়ের দিকে ঘুরে যাচ্ছেবুঝলাম ছেলের চোখের খিদে আছেআমি ঢুকতেই বিদিশা বলে উঠলো, ‘কি হোল টিভিতে ভালো প্রোগ্রাম নেই বুঝি?’
ও কুচি করা পেঁয়াজগুলো একটা থালায় তুলে আমার হাতে দিলোআমি ঝুঁকে থালাটা নিতে গিয়ে দেখলাম ওর স্তনের খাঁজউপর থেকে পরিস্কার ভিতর পর্যন্ত দেখা যাচ্ছেএকটু নজর দিতেই ওর স্তনাগ্র নজরে এলোকালচে বাদামী বোঁটাগুলোইচ্ছে হচ্ছিল ওখানে ওগুলো ধরতেকিন্তু চিত্তশুয়োরটা আমার মজাটাই কিরকিরিয়ে দেবেআমি থালাটা নিয়ে বললাম, ‘বোলো কি করতে হবে?’
আমি বাইরে বেরিয়ে গেলাম আর টিভি চালিয়ে একটা সিগারেট ধরালামটিভি দেখতে দেখতে আবার শয়তানি মাথায় এলোচিত্তকে ভেড়াতে হবে আমাদের দলেএকটা ইচ্ছে ছিল একজন কম বয়সের ছেলের সাথে কোন বয়স্ক মেয়ের যৌনতাEXBII তে ইন্সেসট নিয়ে বেশ কিছু ক্লিপ আমি দেখেছি বিশেষ করে হলিউডের ছবিতেবেশ কিছু ক্লিপ আমার শেভ করা আছে ল্যাপটপেরীতিমতো উত্তেজক ওই ক্লিপ গুলোআমার ফেটিশের শুরু ওখান থেকে মিতাকে নিয়ে কতবার ভেবেছি এমনকি কোন কম বয়সের ছেলেকে বাড়িতে কাজ করার জন্য রাখতেও চেয়েছি এইযেমন চিত্তকিন্তু মিতা কোনদিন রাজি হয় নিআমার স্বপ্ন মনের ভিতরই রউয়ে গেছেআজ আবার সেই স্বপ্ন কবর থেকে বেরিয়ে মাথা নাড়া দিচ্ছেবিদিশা এটা পূর্ণ করবে কিনাআমার মন খুব পজিটিভমনে হচ্ছে হোলেও হতে পারে যদি আমি খেলতে পারি ঠিকমতো
প্রায় আধঘণ্টা পরে মনে হোল দেখে আসি কি করছে ওরাঘরে ঢুকতে গিয়ে দেখি বিদিশা ঝুঁকে মেঝে থেকে কি তুলছে আর চিত্ত ওর ঠিক পিছনে বসেবিদিশার ওইরকম ভাবে ঝোঁকার ফলে ওর ছোট নাইটি পেছন দিক থেকে অনেকটা ওঠানো আর ফেঁপে রয়েছেআমি দাঁড়িয়ে আছি বলে আমি কিছু না দেখতে পেলেও আমি শিওর ছোট শয়তান নিচে বসে অনেক কিছু দেখতে পাচ্ছে বিদিশাতো তো ব্যস্ত ওর কাজে, চিত্তও এতো ব্যস্ত দেখতে যে আমি যে এসেছি কারো খেয়াল নেইচিত্তর ওই ভাবে হা করে দেখবার জন্য আমার মধ্যে মুহূর্তে ভেসে উঠেছে ও কি কি দেখতে পারেবিদিশার পাছার ভাঁজ আবার যদি ওর পা বেশি ফাঁক হয়ে থাকে তাহলে যোনী দেখাও অসম্ভব কিছু নাএইসব ভাবতেই আমার লিঙ্গ মহারাজ টনটনিয়ে দাঁড়াতে শুরু করেছে
বিদিশা পাটা মুড়ে সোফার উপরে তুলতেই আমি ওর থাইটা আমার কোলের উপর টেনে নিলামওর লোমহীন পেলব থাইয়ে হাত বোলাতে শুরু করলামওর নাইটিটা প্রায় থাইয়ের অর্ধেকের উপর ওঠানোও টিভির দিকে নজর দিয়েছেআমি ওর থাইয়ে হাত বুলিয়ে চলেছিখুব ভালো লাগছে এই সকালভাবি নি এতো সুন্দর হবে আজকের দিনটামিতা সুখে আছে আমার থাকতে দোষ কোথায়
না বল নিয়ে ভালই এগোচ্ছিসামনে একটা ডিফেন্ডারকাটাতে হবে ওকেআমি বললাম, ‘হ্যাঁ তুমি যেটা বলছিলে চিত্তর ব্যাপারেদ্যাখো, ওর বয়স ২২বোঝে সবমেয়েরা সবসময় ছেলেদের থেকে ভিন্নআর ফ্রয়েডের সমিকরন যদি মানি তাহলে এই বয়সটা লুকিয়ে চুরিয়ে দেখার বয়সও চাইবে দেখতে মেয়েরা কেন ছেলেদের থেকে আলাদাআবার ভগবান এই ভারসাম্য রাখার জন্য তোমাদের বুকে স্তনের উদ্ভাবনা করেছে যেটাতে আমরা খুব উত্তেজিত হই ওই বয়সেআমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছিঅনেকে এটা অনেক বয়স অব্দি পুষে রাখে আবার অনেকে যারা জেনে যায় তাদের কৌতূহলটা কেটে যায় লুকিয়ে দেখার প্রবনতা কমে যায়আমার ছোড়দিকে আমি বাথরুমের ভিতর লুকিয়ে নগ্ন দেখেছিলামআগে ইচ্ছে ছিল দেখার, অনেকবার চেষ্টা করেছিলামকিন্তু যেদিন সুযোগ এলো আর আমি দেখে ফেললাম সেদিন থেকে মাথার মধ্যে পাগল করা ভুত নেমে গেছিল

আমি পাশটা নিয়ে বল নিয়ে এগিয়ে গেলামএকদম ঠিক বলেছচিত্ত হয়তো তাইও দেখতে চায় তোমাকে লুকিয়ে দ্যাখে হয়তো, তুমি জানতে পারো নাতবে এতে ওর দোষের কিছু নেই করতেই পারেকিন্তু আমরা ওদের খিদে আরও বাড়িয়ে দিই নিজেদেরকে লুকিয়েতোমার স্তন বা যোনী যখন ব্রা আর প্যান্টিতে ঢাকা থাকে তখন মনে হয় যদি খোলা থাকতো তাহলে ভিতরের সব কিছু দেখতে পারতামকৌতূহলটা আরও বেড়ে যায় ওই কারনে
আমি আবার পাশটা ধরলামজানি না এটা গুন কিনা, তবে হ্যাঁ অনেক চিন্তা ভাবনা করতাম এইসব নিয়ে, নিজের কৌতূহলকে নিয়েতার থেকে এইসব বার করে নিতে পেরেছিআমি আমার আঙ্গুলের ডগা ওর যোনীর চেরার ভিতর একটু ঢুকিয়ে দিলামবিদিশার চোয়াল শক্ত হয়ে গেলভিতরটা হড়হড় করছে ওর রসেআমি আরেকটু আঙুল এগিয়ে নিয়ে ওর বেরিয়ে থাকা ভগাঙ্কুর নাড়িয়ে দিলাম আর ও চাপা গলায় শীৎকার করে উঠলো, ‘উফফফফ……’
পাশটা ধরেছেআমি একটু ফাঁকা জায়গায় গিয়ে আবার বল বাড়ানোর অপেক্ষা করতে লাগলামআমি বললাম, ‘তাই যেটা হতে চায় সেটাই হতে দাওও যদি এসে পরে আর দ্যাখে আমারা কি করছি, ভালো আমাদের পক্ষে, ওর পক্ষেও যদি এসে পরে তবে ভাব করবে যেন কিছু হয় নিযেটা হচ্ছিল ঠিক হচ্ছিলআমরা যদি হচচকিয়ে যাই তাহলে ও ভাবতে পারে আমরা কিছু বাজে কাজ করছিলামপাশটা ধরেছি আমি
আমি ওর যোনীর ভিতর আরেকটু আঙুল ঢোকাতেই চিত্ত ঘরে ঢুকল বলতে, ‘দিদি আমার সব হয়ে গেছে রান্নাঘর পরিস্কার করে দিয়েছিবিদিশা প্রায় নগ্নওর চুলে ভরা যোনী ওর চিত্তর চিখের সামনে উন্মুক্তআমার আঙুল বার করে নিয়ে আমি বিদিশার নাইটিটা আস্তে করে টেনে দিলাম ঢেকে দেবার জন্যচিত্ত ওইদিকে একবার নজর দিয়ে ওর বৌদির দিকে তাকালআমি দেখলাম বিদিশার নাকের পাটা ফুলে রয়েছেনাকের ডগার উপর বিন্দু বিন্দু ঘাম

1 টি মন্তব্য: